ত্বকের ধরন অনুযায়ী ফাউন্ডেশনের ব্যবহার

সুন্দর মেকআপ এর ভিত্তি হল ফাউন্ডেশন। আর ফাউন্ডেশনের সঠিক ব্যবহার না জানলে কিন্তু আপনার মেকআপ কখনই প্রপার হবে না। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব ত্বকের ধরন অনুযায়ী কিভাবে Foundation Apply করবেন তা নিয়ে। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক শুষ্ক, তৈলাক্ত ও সাধারণ ত্বক অনুযায়ী ফাউন্ডেশনের ব্যবহার –

১। শুষ্ক ত্বকে ফাউন্ডেশনের ব্যবহার

যাদের ত্বক শুষ্ক তাদের জন্য ক্রিম বেস ফাউন্ডেশন বেস্ট। শুষ্ক ত্বকে ফাউন্ডেশন লাগানোর আগে ভালো করে ময়েশ্চারাইজার অ্যাপ্লাই করে নেওয়াটা খুব জরুরি। শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে ফাউন্ডেশনের পর পাউডার ব্যবহার না করাই ভালো কারণ এতে ত্বক আরও শুষ্ক দেখায়। ফাউন্ডেশন হোক বা কনসিলার হাত দিয়ে লাগানো কঠিন। কারণ ত্বক শুষ্ক হওয়ার কারণে যে কোনও প্রোডাক্ট আপনার ত্বক খুব সহজে টেনে নেয়। তাই ন্যাচারাল ফিনিশ লুক পেতে ফাউন্ডেশন লাগানোর জন্য স্পঞ্জ বা ব্রাশ ব্যবহার করাই ভালো।

২। তৈলাক্ত ত্বকে ফাউন্ডেশনের ব্যবহার

আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তবে সেক্ষেত্রেও ফাউন্ডেশন লাগানোর আগে ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নেওয়াটা জরুরি। ফাউন্ডেশন লাগানোর ব্রাশ বা স্পঞ্জে কয়েক ফোঁটা ফাউন্ডেশন লাগিয়ে সারা মুখে থুপে থুপে লাগিয়ে নিন। চোখের তলার কালো দাগ ঢাকতে ওই ব্রাশ ভালো করে চোখের চারপাশে বুলিয়ে নিন। মেকআপের সামঞ্জস্য বজায় রাখতে গলায় ওই একই ফাউন্ডেশন লাগাতে ভুলবেন না। ত্বকের যে সব জায়গায় ফাউন্ডেশন লাগাবেন, তা যাতে ভালো ভাবে মিশে যায় সেটা নিশ্চিত করে নেবেন।

৩। সাধারন ত্বকে ফাউন্ডেশনের ব্যবহার

সাধারণ ত্বকে ফাউন্ডেশন ব্যবহার করার আগে প্রথমে স্ক্রাবারের সাহায্যে মুখ ভালো করে পরিস্কার করে নিন। তারপর মুখে ময়শ্চারাইজার মেখে ফাউন্ডেশন অ্যাপ্লাই করে নিন, কারণ ত্বক শুকনো থাকলে ফাউন্ডেশন ফেটে ফেটে যাবে, ঠিক মতো বসানো যাবে না। ত্বকের রঙের থেকে একটু ডার্ক ফাউন্ডেশন কিনুন। চোখের তলায় ও চিবুকে ফাউন্ডেশন ব্রাশ দিয়ে অ্যাপ্লাই করার পর পাফ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। শেষে ট্রান্সলুসেন পাউডার বুলিয়ে সেট করে নিন ফাউন্ডেশন।

জেনে নিন মধুচন্দ্রিমায় কোন ধরনের পোশাক সঙ্গে নিয়ে যাবেন

বিয়ের পরে হানিমুন নিয়ে প্রত্যেকটি কাপলের মধ্যেই এক্সাইটমেন্টের কোনো অন্ত থাকে না। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ হোক বা লাভ ম্যারেজ হানিমুন ব্যাপারটাই হয় ভীষণ এক্সাইটিং। কিন্তু Honeymoon Outfits কেমন হবে এবং কোন ধরনের জামাকাপড় সঙ্গে নিয়ে যাবেন সেটাও কিন্তু একটা ভাবার বিষয়। আজকের আমাদের প্রতিবেদন হানিমুনের ফ্যাশন নিয়েই। রইল এমন কয়েকটি হানিমুনে যাওয়ার ড্রেসের হদিশ, যেগুলো আপনি সব ঋতুতেই সঙ্গে ক্যারি করতে পারবেন।

১। হানিমুনে সমুদ্রে গেলে এমন কিছু জামাকাপড় প্যাক করে নিন যেগুলো তে সানট্যান হয় না। ফ্যাব্রিকের ড্রেসও আপনি নিতে পারেন যেগুলো তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। একটা ‘কভার আপ’ ড্রেস সঙ্গে অবশ্যই ক্যারি করুন, যেমন ধরুন একটা লং শ্রাগ কিম্বা লং জ্যাকেট কারণ সমুদ্রে স্নান করার পর রিসোর্ট অবধি যাওয়ার সময় কাজে দেবে।

২। হানিমুনের জন্য স্কার্টও বেশ ভালো অপশন। বেশিরভাগ মেয়েদের আলমারিতেই নানা ধরনের স্কার্ট থাকে – শর্ট স্কার্ট, মিডিয়াম লেন্থ স্কার্ট, লং স্কার্ট, এ-লাইন স্কার্ট ইত্যাদি। এই ধরনের আউটফিট হানিমুনে নিয়ে গেলে আপনি বেশ স্টাইলও করতে পারবেন আবার অসচ্ছন্দবোধও হবে না। ম্যাচিং অথবা কনট্রাস্ট করে টপ বা ব্লাউজ দিয়ে টিম আপ করে নিন। যদি আপনার গরমকালে বিয়ে হয় তাহলে হানিমুনে স্কার্ট আপনার জন্য ভীষণ আরামদায়ক হবে।

৩। সাথে অবশ্যই এক সেট এথনিক ড্রেস প্যাক করে নিন। কারণ হানিমুনে গিয়েও অনেক সময় দেখা যায় যে নবদম্পতি সেই জায়গার লোকাল মন্দিরে নতুন জীবনের জন্য আশীর্বাদ নিতে যান। তাই সঙ্গে একটা কুর্তি বা শাড়ি অথবা চুড়িদার রেখে দিন হানিমুনের প্যাকিং লিস্টে এতে যাতায়াতের সময় কমফোর্টেবল অনুভব করবেন।

৪। হানিমুনে যদি কোনো স্পেশাল ক্যান্ডেল লাইট ডিনারে যাওয়ার প্ল্যান থাকে তাহলে সেখানে পরার মতো কিছু জামাকাপড় নিয়ে নিন। সুন্দর ডিজাইনের লং গাউন নিতে পারেন হানিমুনের জন্য। আবার আপনি যদি লিটল ব্ল্যাক ড্রেস পরতে ভালোবাসেন তাহলে সেটাও প্যাক করতে পারেন।

৫। মধুচন্দ্রিমায় যদি কোনো বিচ সাইডে যেতে চান বা যদি গোয়াতেই যান তাহলে যে অন্তত একবার নাইট ক্লাবে যাওয়া তো নিশ্চিত। তাই কিছু ফাঙ্কি টপ, ক্রপ টপ, পার্টিওয়্যার এবং ডেনিমের কালেকশন সাথে রাখতে ভুলবেন না।

ঠোঁটে লিপস্টিক দীর্ঘক্ষণ টিকিয়ে রাখার ঘরোয়া উপায়

লিপস্টিক লাগাতে তো খুব ভালো লাগে কিন্তু বারবার টাচ আপ করতে কার ভালো লাগে বলুন? লিপস্টিক লাগানোর কিছুক্ষণ পরেই ঠোঁটের থেকে লিপস্টিক উঠে যাওয়া খুবই কমন সমস্যা গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। এই সমস্যার সমাধানেই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব Lipstick Long Lasting করার কয়েকটি সহজ ও ঘরোয়া উপায়। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ঠিক কী কী করলে লিপস্টিক ঠোঁটে দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হবে –

প্রথম ধাপ

লিপস্টিক ঠোঁটে সুন্দর দেখাতে এবং অনেকক্ষণ টিকিয়ে রাখতে প্রথমে আপনাকে ঠোঁটের মরা চামড়া তুলে নিতে হবে। উষ্ণ গরম জলে একটি টুথ ব্রাশ ভিজিয়ে নিন এবং নরম হয়ে গেলে ঠোঁটের উপর সার্কুলার মোশনে টুথব্রাশটি হালকা হাতে বোলাতে থাকুন। এতে ঠোঁটের উপরের মরা চামড়া অনায়াসে উঠে আসবে।

দ্বিতীয় ধাপ

এবারে ঠোঁট নরম করে তুলতে পরিমাণ মত লিপ বাম ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। লিপ বাম ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করে ভেতর থেকে ঠোঁট করে তোলে নরম। ঠোঁটের নরম ভাব বজায় রাখতে প্রতিদিন লিপ বাম ব্যবহার করা উচিত। শিয়া বা কোকোয়া বাটার আছে এমন লিপ বাম বেছে নিন। এই দুটোই ঠোঁটের জন্য ভালো।

তৃতীয় ধাপ

এরপর সামান্য পরিমাণে কনসিলার আঙুলের সাহায্যে চেপে চেপে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। ঠোঁটের চার ধারেও লাগাতে ভুলবেন না। এতে ঠোঁটের উপর একটা বেস তৈরি হয় যাতে লিপস্টিক দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

চতুর্থ ধাপ

কনসিলার ভালো করে ব্লেন্ড হয়ে যাওয়ার পর উপরের ও নীচের ঠোঁটে পরিমাণ মতো ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁটের উপর একটা সুন্দর বেস তৈরি হয়ে যাবে এবং ঠোঁটে একটা মসৃণ ভাব আসবে ফলে লিপস্টিক লাগাতে সুবিধে হবে।

পঞ্চম ধাপ

বেস তৈরি করার পর লিপ লাইনারের সাহায্যে ঠোঁটের শেপ অনুযায়ী আউট লাইন টেনে নিন। যে রঙের লিপস্টিক লাগাবেন, সেই একই শেডের লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁটের আউট লাইনটা করে নিন। যদি একই শেডের লিপ লাইনার না থাকে তাহলে কাছাকাছি শেডের লিপ লাইনার লাগিয়ে নিন। তারপর নিজের পছন্দের লিপস্টিক ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। এভাবে লাগালে লিপস্টিক দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত ঠোঁটে টিকে থাকে আর দেখতেও সুন্দর লাগে।

অনুপ্রানিত করার মতন কয়েকটি বাংলা স্ট্যাটাস

আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এমন কয়েকটি বাংলা কোটস যা আপনাকে ভীষণ ভাবে অনুপ্রানিত করবে, আপনার বিচলিত মনকে শান্ত করবে ও আপনার খারাপ সময়ে সাহস যোগাবে। এই কোটস গুলো আপনি চাইলে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক বা ইন্সটাগ্রামে বাংলা স্ট্যাটাস হিসেবেও দিতে পারেন। যা দেখে আপনার সাথে সাথে অন্যরাও অনুপ্রাণিত হবে।

১। সুখী হওয়ার কোনও রাস্তা নেই বরং সুখী হওয়াটাই একটা রাস্তা।

২। যে অন্যকে জানে সে হল বুদ্ধিমান কিন্তু যে নিজেকে জানে সে হল একজন আলোকিত মানুষ।

৩। সাহসী হওয়ার মানে ভয় শূন্য হওয়া নয়। সাহসী হল সে যে ভয়ের বিরোধিতা করে।

৪। ভয়কে যে জয় করে সেই প্রকৃত সাহসী যোদ্ধা

৫। ভয়, যন্ত্রণা, অনিশ্চয়তা নিয়েই শুরু করো, কিন্তু থেমে থেকনা।

৬। নিজের উপর বিশ্বাস রেখে যেটা ভালো মনে হয় সেটাই করো। ভয় যেন তোমার পথে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়।

৭। ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার শপথ নাও।

৮। জীবনে প্রতিদিনের লড়াইটা অনেক বেশি ভয়ের, এর পরে আর কোনও কিছুকে ভয় পাওয়ার নেই।

৯। আমরা সবাই একদিন মারা যাব। চেষ্টা করতে হবে বেঁচে থাকাকালীন এমন কিছু করার যাতে মরার পরেও সবাই মনে রাখে।

১০। জীবনের লড়াই লড়ার জন্য যা যা দরকার সব তোমার আছে, সেগুলো গুছিয়ে নিয়ে মাঠে নেমে পড়ো।

১১। আমরা নিজেরাও জানিনা আমাদের ভিতরে কতটা শক্তি লুকিয়ে আছে। জীবন যখন আমাদের পরীক্ষা নেয় আমরা সেই শক্তির উপস্থিতি টের পাই।

১২। এই পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার কোনও না কোনও কারণ আছে। সেই কারণ খুঁজতে যেওনা।

১৩। এই পৃথিবীতে সব কিছু পরিবর্তন করার চেষ্টা না করে আগে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করো।

১৪। যদি ভয়কে জয় করতে চাও, তাহলে বাড়িতে বসে থেকনা, রাস্তায় নেমে সেই ভয়ের মুখোমুখি দাঁড়াও।

১৫। যখন দেখবে স্রোতের মতো তোমার দিকে আশীর্বাদ আসছে, তখন তোমার যুদ্ধটাও অনেক সহজ হয়ে যাবে।

১৬। আমাদের কাছে কতটা আছে সেটা সুখের নয়, আমরা যেটুকু আছে সেটুকু দিয়ে কীভাবে জীবন উপভোগ করছি সেটাই সুখের।

১৭। ভালবাসা দেওয়া ও পাওয়া, সুখের এটাই সবচেয়ে বড় রাস্তা।

১৮। একজন সাধারণ মানুষ ভাবে যে আগে ভয়কে হারিয়ে দিয়ে তারপর কাজে মন দেবে কিন্তু একজন পেশাদার জানে ভয় বিহীন কেউ নয়। তাই সে কাজটা আগে করে।

১৯। সমস্ত কষ্ট জমা রাখো নিজের ভিতরে। এটা তোমার জ্বালানি এটা দিয়েই তোমায় এগিয়ে যেতে হবে।

২০। নিজেকে বেঁধে রেখনা, আটকে রেখনা, জীবন সহজ হয়ে যাবে।

জানুন বিয়েতে কোন ডিজাইনের এবং কোন ধরনের বেনারসি কিনবেন?

বাঙালি নারীদের সবচাইতে পছন্দের পোশাকের মধ্যে শাড়ি অন্যতম। আর তা যদি আবার বেনারসি শাড়ি হয়, তবে তো কোনো কথাই নেই। বাঙালি নারীদের যে কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানেই বেনারসি শাড়ি পরতে দেখা যায়। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানে এ শাড়ির কদর সবচেয়ে বেশি। বেনারসি ছাড়া বাঙালি বিয়ে অসম্ভব। তা আপনিও কি ভেবে রেখেছেন কোন ধরনের বেনারসি বিয়েতে পরবেন? যদি না ভেবে থাকেন তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য। রইল ৫ টি সেরা বেনারসি শাড়ির ডিজাইন, যা বিয়েতে পরার জন্য সেরা অপশন।

১। বাস্কেট জরি বেনারসি

বেনারসি শাড়িতে যত কারুকার্য, নকশা করা থাকে তার সৌন্দর্য তত বেশি ফুটে ওঠে। এই ধরনের বেনারসি শাড়িতেও এক অন্য ধারার নকশা করা দেখা যায়। সম্ভবত বেতের ঝুড়ি বা বাস্কেট যে রকম ভাবে বোনা হয়, এখানেও ঠিক একই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় বলে এর এইরূপ নামকরণ হয়েছে। মিনাকারি স্টাইলে নকশা করা এই শাড়ি বিয়েতে কেনার জন্য সেরা অপশন।

২। কাতান বেনারসি শাড়ি

কাতান বেনারসি অবশ্যই ট্রাই করতে পারেন। কাতান আসলে এক বিশেষ ধরনের সুতোর নাম যার সঙ্গে বিভিন্ন রকমের সিল্ক সুতো পেঁচিয়ে তৈরি হয় কাতান বেনারসি শাড়ি। ভীষণ হালকা হয় এই ধরনের শাড়ি তাই বিয়ের দিন আপনি সহজেই ক্যারি করতে পারবেন। বেনারসি ছাড়াও কাতান সিল্ক শাড়ি পাওয়া যায়। বিয়ের পর হালকা অনুষ্ঠান গুলির জন্য এই ধরনের শাড়ি পারফেক্ট।

৩। টিস্যু বেনারসি

জরি আর সিল্ক মিশিয়ে এর বোনাই করা হয় বলে এই শাড়ি ভীষণ আকর্ষণীয় লাগে দেখতে। এই বেনারসি শাড়ির বোনাই এমনভাবে করা হয় দেখে মনে হয় যেন সেটা সোনার জরি দিয়ে বোনা হয়েছে। তরুণ প্রজন্মদের খুব পছন্দের বেনারসির মধ্যে টিস্যু বেনারসি অন্যতম। তাছাড়াও আজকাল এই বেনারসির পরার খুব চল হয়েছে। বিয়েতে আপনি চাইলে এই বেনারসি শাড়িটিও পরতে পারেন।

৪। ব্রোকেড বেনারসি শাড়ি

বেনারসি শাড়ির ব্যাপক কালেকশনের মধ্যে ব্রোকেডের বেনারসি অন্যতম। কারণ ব্রোকেডের বেনারসি শাড়িতে বুনন এত ঘন হয় যা এই শাড়িকে ভীষণ আকর্ষণীয় করে তোলে। রূপালি সুতোর উপর সোনালি রং করে নেওয়া হয় তারপর খুব ঘন বুননের মাধ্যমে জরি ব্রোকেড তৈরি হয়। বিয়েতে পরার জন্য এই শাড়ি বরাবরই সেরার সেরা।

৫। পটোলা বেনারসি শাড়ি

পাটোলা সিল্কের বেনারসি বাজারে একদম নতুন, তাই এই শাড়ি আপনি সব জায়গায় পাবেন না। গাঢ় রঙের ব্লাউজের সঙ্গে হালকা রঙের পটোলা বেনারসি দারুণ সুন্দর লাগে দেখতে।

৬। এগুলো ছাড়াও বিয়ে উপলক্ষে আপনি চান্দেরি বেনারসি, সনাতনী লাল বেনারসি, কারোয়া বেনারসিও অবশ্যই ট্রাই করতে পারেন।

সস্তায় অক্সিডাইজড জুয়েলারি কেনার সেরা মার্কেটের হদিশ

নিত্যনতুন জুয়েলারি পরে সাজগোজ করতে ছোট-বড় আমরা সবাই ভালোবাসি। আজকাল ফ্যাশনে অক্সিডাইজড জুয়েলারি, সিলভার জুয়েলারি, জাঙ্ক জুয়েলারি ভীষণ ভাবে প্রচলিত। আর এগুলো দামেও যেহেতু সস্তা আর দেখতেও হয় দারুণ তাই এসব জুয়েলারি কেনার প্রতি প্রায় বেশিরভাগ মহিলাদেরই আকর্ষণ বেশি দেখা যায়। যেকোনো ধরনের পোশাকের সাথেই এই ধরনের জুয়ালারি গুলো দারুণ ভাবে মানিয়ে যায়। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের জন্য থাকছে কিছু Oxidised Silver Jewellery কালেকশন এবং সাথে কলকাতার কয়েকটি সস্তা জুয়েলারি মার্কেটের হদিশ। যেখানে আপনি কম দামে নানা ধরনের ও নানা স্টাইলের অক্সিডাইজড জুয়েলারি পেয়ে যাবেন।

অক্সিডাইজড জুয়েলারির নানা ধরন

১। ট্রাইবাল জুয়েলারি – বাঙালিদের পছন্দের জুয়েলারি মধ্যে অন্যতম হলো ট্রাইবাল জুয়েলারি। এই জুয়েলারি গুলো ট্র্যাডিশনাল বা শান্তিনিকেতন স্টাইলের সাথে ভীষণ মানায়। আপনি এথনিক লুকের সাথেও এই জুয়েলারি ম্যাচ করে পরতে পারেন। আজকাল এই ধরনের জুয়েলারি প্রায় অনেক মহিলাদের কাছেই খুব প্রিয়।

২। টেরাকোটা জুয়েলারি – টেরাকোটা জুয়েলারি সাধারণত পোড়া মাটি দিয়ে তৈরি হয়। যেকোনো ট্র্যাডিশনাল লুকের সাথে আপনি এই ধরনের জুয়েলারি ট্রাই করতে পারেন।

৩। আফগানি জুয়েলারি – জাঙ্ক এবং অক্সিডাইজড জুয়েলারির মধ্যে সবচেয়ে ট্রেন্ডিং এই আফগানি জুয়েলারি। এই জুয়েলারি গুলো ট্র্যাডিশনাল এবং ওয়েস্টার্ন দুই ধরনের আউটফিটের সাথেই ভীষণ ভাবে মানায়। আপনি চাইলে এ ধরনের সামান্য ভারী জুয়েলারিও মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে পরতে পারেন।

কলকাতার কয়েকটি সস্তা অক্সিডাইজড জুয়েলারির মার্কেট

১। গড়িয়াহাট – অক্সিডাইজড জুয়েলারি কেনার সেরা ডেসটিনেশন হলো গড়িয়াহাট মার্কেট। কলকাতার অনেক পুরনো এবং বহু জনপ্রিয় মার্কেটের মধ্যে এটি একটি মার্কেট। এখানে সারি সারি জুয়েলারির দোকান থাকলেও মজার ব্যাপার হল আপনি প্রত্যেকটি দোকানেই আলাদা রকমের ডিজাইন পেয়ে যাবেন তাও আপনার বাজেটের মধ্যেই।

২। মেট্রো প্লাজা – হো চি মিন সরণীর ওপর এই শপিং মলে আপনি সস্তায় সুন্দর সুন্দর সিলভার জুয়েলারি, জাঙ্ক ও অক্সিডাইজড জুয়েয়ারি পেয়ে যাবেন। বেশি পুরনো না হলেও অক্সিডাইজড জুয়েলারির সম্ভার কিন্তু এখানেও কম নয়। এছাড়াও পেয়ে যাবেন ব্র্যান্ডেড, নন-ব্র্যান্ডেড নানা ধরনের পোশাক, জুতো, ব্যাগ, নানা অ্যাক্সেসরিজ ইত্যাদি।

৩। নিউ মার্কেট – কলকাতার সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে পুরনো স্ট্রিট শপিং এর জায়গা হলো নিউ মার্কেট। এখানে আপনি আপনার মনের মতোন অক্সিডাইজড জুয়েলারি পেয়ে যাবেন। পাশাপাশি আরও নানা ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিসও পেয়ে যাবেন। ট্রাইবাল জুয়েলারি কেনার জন্য সেরা মার্কেট হলো নিউ মার্কেট।

৪। এসপ্লানেড – এখানে অলিতে গলিতে রয়েছে প্রচুর জুয়েলারির দোকান। তাই এখানে এলে আপনি নিশিন্তে পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের অক্সিডাইজড জুয়েলারি। তবে কেনার সময় কিছুটা দামদর করে কেনার কথা মাথায় রাখবেন।

৫। স্বভূমি – এখানেও আপনি অনেক কম দামে নিত্যনতুন ডিজাইনের বেশ ভালো ভালো অক্সিডাইজড জুয়েলারি পেয়ে যাবেন।

৬। এগুলো ছাড়াও আপনি বাগরি মার্কেট, ক্যামাক স্ট্রিট, বড় বাজার মার্কেটেও পেয়ে যাবেন নানা স্টাইলের অক্সিডাইজড জুয়েলারির সেট।

৫০টি সুপারহিট বাংলা রোমান্টিক গানের লিস্ট

প্রত্যেকটি সম্পর্কেই প্রেম ভালোবাসার সঙ্গে ঝগড়া বিবাদ থাকা খুবই সাধারন ব্যপার। কিন্তু তাই বলে সম্পর্কে দুরত্ব এনে ফেলাটা কিন্তু কখনই উচিত নয়। আপনিও যদি এখনও মনের কথা আপনার মনের মানুষটিকে বলতে না পেরে থাকেন তাহলে আজকের এই প্রতিবেদনটিতে আপনার জন্য রইল কয়েকটি বাংলা রোমান্টিক গান এর লিস্ট। এই গান গুলির লাইনের সাহায্যে আপনি মনের কথা খুব সহজেই আপনার প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন –

১। প্রান দিতে চাই মন দিতে চাই – Parineeta
২। তুই ছুঁলি যখন তোরই হল এই মন – Samantaral
৩। তোমাকে চাই – Tomake Chai
৪। নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে – Buro Sadhu
৫। ঠিক এমন এভাবে – Gangster
৬। তোমাকে ছুঁয়ে দিলাম – Bastushaap
৭। কেনো যে তোকে – Mon Jaane Na
৮। এখন অনেক রাত – Hemlock Society
৯। বাড়িয়ে দাও তোমার হাত – Chalo Paltai
১০। যে কটা দিন তুমি ছিলে পাশে – Baishey Srabon
১১। এই মেঘলা দিনে একলা – By Anupam Roy
১২। মিলন হবে কত দিনে – By Anupam Roy
১৩। চোখে চোখে এত কথা – Mon Mane Na
১৪। একটা প্রেমের গান লিখেছি – Paglu 2
১৫। আই অ্যাম ইন লাভ – Jaaneman

১৬। পৃথিবী অনেক বড় – Love
১৭। ওহ সোনা, আমি কিছুই পারিনা – Loveria
১৮। ঘুম ঘুম এই চোখে – Romeo
১৯। আই লাভ ইউ – I Love You
২০। উড়েছে মন – Boss 2
২১। ভালো লাগে তোমাকে – Tomake Chai
২২। ভালোবাসা যাক – Cockpit
২৩। মিথে আলো – Cockpit
২৪। তুই যে আমার – Jaanbaaz
২৫। বরবাদ হয়েছি আমি – Borbaad
২৬। তোকে ছাড়া – Jamai Badal
২৭। কি করে তোকে বলব – Rangbaaz
২৮। বাতাসে গুনগুন – Chirodini Tumi Je Amar
২৯। রিমঝিম এ ধারাতে – Premer Kahini
৩০। মন মাঝিরে – Boss
৩১। ঐ তোর মায়াবি চোখ – Besh Korechi Prem Korechi

৩২। যার ছবি এই মন এঁকে যায় – Premi
৩৩। মন বলেছে আমার – Love Express
৩৪। সাত পাঁকে বাঁধা – Saat Pake Bandha
৩৫। প্রেম আমার – Prem Amar
৩৬। ও মাই লাভ – Amanush
৩৭। কে তুই বল – Herogiri
৩৮। তোর মতই – Ki Kore Toke Bolbo
৩৯। কঠিন তোমাকে ছাড়া একদিন – Bojhena Shey Bojhena
৪০। চুপি চুপি – Le Halua Le
৪১। ভালোবেসে কোনো ভুল করিনি আমি – Bindaas
৪২। তোমাকে ছেড়ে আমি – Bindaas
৪৩। ও পিয়া রে পিয়া – Majnu
৪৪। মন বনজারা করছে ইশারা – Fighter
৪৫। এগিয়ে দে – Shudhu Tomari Jonyo
৪৬। উঠছে জেগে সকাল গুলো – Autograph
৪৭। চল রাস্তায় – Autograph
৪৮। জানি দেখা হবে – Jani Dekha Hawbe
৪৯। আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন – By Mahtim Shakib
৫০। শুধু তুই – Villain

কলকাতার সেরা সস্তা মার্কেটের ঠিকানা

শপিং করতে কে না ভালোবাসে? শপিং ব্যাপারটা প্রত্যেকেই আমরা মন থেকে উপভোগ করি? আর সেটা যদি বাজেটের মধ্যে হয় তাহলে তো কোনো কথাই নেই। কলকাতার রাস্তায় ঘুরে ফুটপাতের দোকান গুলো থেকে শপিং করার মজাই আলাদা। সাধ্যের মধ্যেই প্রয়োজনীয় নানা জিনিস অনেক সস্তা দরে পাওয়া যায়। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব সেরকমই ৬ টি সেরা Kolkata Street Market এর হদিশ। যেখানে পকেটের চিন্তা না করে নিশিন্তে আপনি শপিং করে, খেয়ে মজা করে আসতে পারবেন।

১। গড়িয়াহাট

গড়িয়াহাটে কেনাকাটা করার মজাই আলাদা। সারা বছরই এই মার্কেট ব্যস্ত থাকে। নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত, সকলেরই বাজেট অনুযায়ী চাহিদা পূরণ করে এই মার্কেট। কি পাওয়া যায় না এই মার্কেটে। দোকান হোক বা ফুটপাথ সব খানেই আপনি আপনার মনের মতন জিনিস পেয়ে যাবেন। শাড়ির ভ্যারাইটি থেকে শুরু করে গয়নার বড়-বড় ব্র্যান্ডের শোরুম, কস্টিউম জুয়েলারি, জাঙ্ক জুয়েলারি, পুরনো বইয়ের দোকান, ঘর সাজানোর জিনিস, জিভে জল আনা নানা ধরনের রেস্তরাঁ, অসময়ে ইলিশ, গাছপাকা আম, নামী মিষ্টির দোকান, ফুচকাওয়ালা, মশলা চা, বেদুইনের রোল আরও নানান খাওয়ার জিনিস। কিন্তু মাথায় রাখবেন ফুটপাথ থেকে কেনাকাটা করার সময় সামান্য দরাদরি করে তবেই কিনুন।

২। নিউ মার্কেট

কলকাতার বহু পুরনো মার্কেট গুলোর মধ্যে নিউমার্কেট অন্যতম। হগ সাহেবের তৈরি করা এই বাজারটি আপনাকে কোনো ভাবেই হতাশ করবে না। রাস্তার দুই ধারে বিভিন্ন পসরা সাজানো দোকান গুলি আপনাকে অবশ্যই আকৃষ্ট করবে। এখানকার ফুটপাথের বাজার ঘুরে দেখুন জামাকাপড়, খেলনা, প্রসাধন সামগ্রী থেকে শুরু করে ব্যাগ-কস্টিউম, জুয়েলারি, জুতোর অঢেল সম্ভার, সুস্বাদু স্ট্রিট ফুড সবকিছুই আপনি পেয়ে যাবেন। বিদেশি ফল এবং সবজি কেনার জন্য এই মার্কেট কলকাতার সেরা। তবে অতি অবশ্যই আপনাকে দরকষাকষির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

৩। কলেজ স্ট্রিট মার্কেট

যাঁরা বই পড়তে ভীষণ ভালবাসেন তাদের জন্য কলেজ স্ট্রিট মার্কেট বেস্ট। এশিয়ার বৃহত্তম সেকেন্ড হ্যান্ড বইয়ের এই মার্কেটটি শুধু মার্কেটই নয়, বাঙালির বড্ড কাছের জায়গা। এখানকার দোকান গুলিতে আপনি বিভিন্ন রকমের বই ও লেখাপড়ার অন্যান্য সাজসরঞ্জাম পেয়ে যাবেন।

৪।হাতিবাগান

হাতিবাগান কলকাতার বহু জনপ্রিয় স্ট্রিট মার্কেট যা শহরের বুকে জাঁকিয়ে রাজত্ব করছে। উত্তর কলকাতায় হাতিবাগানের মত জনবহুল এবং বিশালকায় বাজার আর কোথাও নেই। বিভিন্ন প্রকার শাড়ির দোকান থেকে শুরু করে, ছেলেদের ট্র্যাডিশনাল পোশাক, হ্যান্ডিক্রাফটস, কস্টিউম জুয়েলারি, সাজগোজের জিনিস, নানা রকম ব্যাগ,ঘর সাজাবার উপকরণ, জামাকাপড় সব কিছুই পেয়ে যাবেন এই মার্কেটে। হাতিবাগানের চাইনিজ ও স্ট্রিট ফুড যথেষ্ট বিখ্যাত।

৫। বড় বাজার

বড় বাজার কলকাতার বৃহত্তম হোলসেল বাজার। এই বাজারের পরিধিও যেমন ব্যাপক তেমনি এখানে দ্রব্যের প্রাচুর্য ও বিভিন্নতা তাক লাগানোর মত। অস্বাভাবিক সস্তা দরে জিনিস পাবেন এখানে। তবে পরিমাণে একটু বেশি করে না কিনলে কিন্তু অনেক দোকানই হোলসেল দরে দিতে চায় না। সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিসই এখানে পাইকারী দরে পাওয়া যায়।

৬। মংলা হাট

এই হাটের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল বুধবার ও রবিবার সারাদিন সারা রাত খোলা থাকে এবং সপ্তাহের বাকি দিন গুলোতে রাত তিনটে থেকে পরদিন বেলা চারটে পর্যন্ত খোলা থাকে। এখানেও আপনি হোলসেল দামেই জিনিস পেয়ে যাবেন, তবে বেশি পরিমাণে কিনতে হবে।

বয়ফ্রেন্ড কে দেওয়ার জন্মদিনের সেরা উপহারের তালিকা

কাউকে উপহার বা সারপ্রাইজ দেওয়ার খুশি সব সময়ই অতুলনীয় হয়। আর সে যদি আপনার মনের খুব কাছের মানুষ হয় তাহলে তো কোনো কথাই নেই। আপনিও নিশ্চয় চাইবেন আপনার প্রেমিকের জন্মদিনটা বিশেষভাবে পালন করতে এবং তাঁকে বিশেষ কোনও উপহার দিয়ে তাঁর এই বিশেষ দিনটি স্মরণীয় করে তুলতে। আপনাকে সামান্য সাহায্য করতেই আজকের এই প্রতিবেদনে শেয়ার করছি কয়েকটি উপহারের তালিকা যা আপনি আপনার বয়ফ্রেন্ডকে জন্মদিনের উপহার হিসেবে দিতে পারেন। তাহলে চলুন জেনে নেই কিছু অসাধারণ বার্থডে গিফ্ট আইডিয়া সম্পর্কে –

১। নোট বুক (Note Book)

নোটবুক বা ডায়েরি খুবই সুন্দর ও কাজের উপহার। আপনি আপনার প্রেমিককে দারুণ-দারুণ ডিজাইনের নোটবুক তাঁর জন্মদিনে অবশ্যই উপহার হিসেবে দিতে পারেন। জরুরী কিছু লিখে রাখতে কাজে লাগবে।

২। শেভিং কিট (Shaving Kit)

শেভিং সেট প্রতিটি ছেলেরই নিত্য প্রয়োজনের জিনিস। কারণ তারা সব সময়ই পরিপাটি থাকতে পছন্দ করে। তাই আপনি তাঁকে কোনো ভালো ব্র্যান্ডের শেভিং ফোম, রেজার, ট্রিমার, ব্রাশ, আফটার শেভ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি শেভিং কিট তৈরী করে উপহার হিসেবে দিতে পারেন তাঁর বিশেষ দিনে।

৩। পারফিউম সেট (Perfume Set)

ছেলেরা পারফিউম লাগাতে ভীষণ পছন্দ করে। আপনি দারুণ সুগন্ধের কোনো একটি পারফিউম তাঁকে উপহার হিসেবে দিতে পারেন যাতে তিনি সারাদিন সৌরভে মেতে থাকতে পারেন।

৪। গেমিং সিস্টেম (Gaming System)

ছেলেরা সাধারণত ছোটো থেকেই গেম পাগল হয়ে থাকে। তাই এটি তাদের ভালো লাগার উপহার গুলোর মধ্যে একটি। বাজারে বিভিন্ন দামের মধ্যে মোবাইল গেমিং কন্সোল পাওয়া যায়, আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী তাঁকে উপহার দিতে পারেন।

৫। পার্সোনালাইসড ফোন কভার (Personalised Phone Cover)

আজকাল অনেকেই কাস্টমাইজড জিনিস ব্যবহার করতে ভালোবাসে। আপনার বয়ফ্রেন্ডও যদি এরকমই শৌখিন হয় তাহলে ফোন কভার তাঁর জন্য সেরা অপশন। আপনি তাঁকে পার্সোনালাইসড ফোন কভার গিফট করতে পারেন।

৬। ফিটনেস ব্যান্ড (Fitness Band)

আপনার বয়ফ্রেন্ডটি কি স্বাস্থ্য সচেতন? তা হলে উপহার হিসেবে দিতে পারেন ফিটনেস ব্যান্ড। সারাদিনে কত ক্যালোরি বার্ন করলেন জেনে নেওয়ার জন্য এটি হলো আদর্শ একটি উপহার।

৭। অ্যারোমা ক্যান্ডেলস (Aroma Candles)

সেনটেড অ্যারোমা ক্যান্ডেলস বডি রিল্যাক্সেশনে ভীষণ কাজে দেয়। সারাদিন অফিসে খাটাখাটনির পর বাড়িতে এসে অ্যারোমা ক্যান্ডেল জ্বালিয়ে বসলে তার মধুর সুগন্ধেই সারাদিনের ধকল উধাও হতে বাধ্য! তাই এটিও দিতে পারেন আপনি উপহার হিসেবে।

৮। বই (Book)

শুধু প্রেমিক বা বয়ফ্রেন্ড নয়, যে কোনো সম্পর্ক হোক বইয়ের চেয়ে ভালো কোনো উপহার তো হয়ই না। আপনার প্রেমিক যে ধরনের বই পড়তে পছন্দ করেন, সে রকম বই কিনে আপনি উপহার হিসেবে দিতে পারেন তাকে। আশা করি, আপনার প্রেমিক খুশিই হবেন।

৯। চকোলেট কাপকেক (Chocolate Cupcake)

তাঁর বিশেষ দিনে তাঁকে একটু স্পেশাল অনুভব করাতে এবং আপনাদের প্রেমকে আরও মধুর করতে নিজের হাতে চকোলেট কাপকেক বানিয়ে উপহার দিতে পারেন।

১০। হাত ঘড়ি (Wrist Watch)

বাজেট বুঝে ভালো ব্র্যান্ডের হাতঘড়ি কিনে গিফট করতে পারেন তাঁকে। ফর্মাল বা ক্যাজুয়াল বা স্পোর্টি সেটা আপনার বয়ফ্রেন্ডের পছন্দের ওপর ভিত্তি করে কিনুন।

বিয়ে বাড়িতে জমিয়ে আনন্দ করার সেরা গানের লিস্ট

বিয়েবাড়ি মানেই পরিবারের সকলে একত্রিত হয়ে হৈ হুল্লোড় আনন্দ হাসি ঠাট্টা মজার একটা পরিবেশ। আর নাচা গান ছাড়া বিয়েবাড়ি কিভাবে সম্ভব হয় ব্লুন তো? বরং নাচ গান বিয়ে বাড়ির আনন্দ ফুর্তিকে আরো জমিয়ে তোলে। আজকের এই প্রতিবেদনে আপনাদের সাথে শেয়ার করব সেরকমই কয়েকটি নতুন বাংলা গান এবং সেরা বলিউড গান এর সম্ভার, যেগুলো কোনও দিন পুরনো হবে না। বিয়ে থেকে রিসেপশন, সবটাই জমিয়ে তুলবে, বেছে বেছে সেই ধরনেরই কয়েকটি গান নিয়ে এসেছি আপনার বিয়ের জন্য। শুধু গানগুলো বাজানোর অপেক্ষা, তারপরই দেখবেন প্রত্যেকে নাচতে শুরু করে দিয়েছে।

বিয়ে বাড়িতে আলাদাই আনন্দ যোগ করবে এই মজার বাংলা গান গুলো

১। জামাই আমি হিট (Jamai 420)

২। 100% লাভ লাভ লাভ (100% Love)

৩। শঙ্খ বাজা তোরা (Shubhodrishti)

৪। শুভ মঙ্গলম (Mon Mane Na)

৫। কবে আইবে আমার পালা রে (Romeo)

৬। কোকাকোলা (Faande Poriya Boga Kaande Re)

৭। পাগলে কি না বলে (Shubhodrishti)

৮। বাবা আমার কি বিয়ে হবে না (Bor Asbe Ekhuni)

৯। আমি কলকাতার রসগোল্লা (Cockpit)

১০। রঙ্গবতী (Gotro)

বলিউডের এই হিন্দি গান গুলো ছাড়া বিয়ে বাড়িতে মজা অসম্পূর্ণ

১| মেহেন্দি লাগাকে রখনা (Dilwale Dulhaniya Le Jayenge)

২| বোলে চুরিয়া বোলে কঙ্গনা (Kabhi Khushi Kabhie Gham)

৩| লন্ডন ঠুমক দা (Queen)

৪| নভরাই মাঝি (English Vinglish)

৫| সসুরাল গেন্দা ফুল (Delhi 6)

৬| বন্নো (Tanu Weds Manu Returns)

৭| সাজন জি ঘর আয়ে (Kuch Kuch Hota Hai)

৮| বুমরো বুমরো (Mission Kashmir)

৯| গল মিঠঠি মিঠঠি বোল (Aisha)

১০| আখ মারে ও লড়কা আখ মারে (Simmba)

১১| কবিরা (Yeh Jawaani Hai Deewani)

১২| রাঁধা (Student of the Year)

১৩| সাড্ডি গলি (Tanu Weds Manu)

১৪| মুঝসে শাদি করোগি (Mujhse Shaadi Karogi)

১৫| প্রেম রতন ধন পায়ো (Prem Ratan Dhan Payo)

১৬| পাঞ্জাবি ওয়েডিং সং (Hasee Toh Phasee)

১৭| মেরে রস্কে কমর (Baadshaho)

১৮| নচদে নে সারে (Baar Baar Dekho)

১৯| দিন শগনা দা চরেয়া (Phillauri)

২০| গুড় নাল ইশক মিঠা (Ek Ladki Ko Dekha Toh Aisa Laga)

২১| দিল্লী ওয়ালি গার্লফ্রেন্ড (Yeh Jawaani Hai Deewani)

২২| দিদি তেরা দেওর দিওয়ানা (Hum Aapke Hain Kaun)

২৩| সুইটি তেরা ড্রামা (Bareilly Ki Barfi)

২৪| তেনু লেকে (Salaam-E-Ishq)

২৫| যব মেহেন্দি লাগ লাগ যাভে (Singh Saab the Great)

লেখাটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। পড়ে ভালো লাগলে লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট অবশ্যই করবেন।

Design a site like this with WordPress.com
শুরু করুন